bdtime

বঙ্গাব্দ ꘡

শফিক আশরাফের জানালা ꘡ ধারাবাহিক গদ্য ꘡ ভ্রমণ: আমাদের ভুটানযাত্রা ꘡ পর্ব-১

www.gotipoth.com











শফিক আশরাফ গল্পকার, প্রাবন্ধিক ও কলামিস্ট। বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক। সম্প্রতি প্রথম উপন্যাসের খসড়া করলেন। লেখার টেবিলে বসে উপন্যাস বা গল্প লেখার ফাঁকে ফাঁকে আখ্যান ফুঁড়ে আরও কত শত ভাবনারা বেরিয়ে আসে। ভাবনার আকাশে কল্পনার, অভিজ্ঞতার, আনন্দ-বিষাদের হাজারো ইমেজ উঁকি মারে, দোল খায়--ফের হারিয়েও যায়। টেবিলের ওপারে ছোট্ট জানালা দিয়ে সে আকাশ দেখা যায়। কত্ত বিশাল আকাশের খানিক মাত্র! সেখানে খেলা করে কত রঙ! কত তার রূপ!
প্রিয় পাঠক, চলুন, লেখকের মানসপটে ভেসে থাকা ওই জানালায় আমরাও চোখ রাখি ।
গতিপথ বাংলা ওয়েবজিনে ধারাবাহিক গদ্য শফিক আশরাফের জানালা  শুরু হলো তাঁর ভ্রমণ পর্ব দিয়ে। প্রতি রবিবার নতুন পর্ব পাঠের আমন্ত্রণ।

ভ্রমণ 
আমাদের ভুটানযাত্রা: পর্ব-১

ডিসেম্বরের মাঝামাঝি। বাচ্চাদের স্কুলে শীতকালীন ছুটি। তাদেরকে নিয়ে ভুটান যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম। ভারতের ভেতর দিয়ে বাই রোডে যাবো, যার কারণে ইন্ডিয়ার ট্রানজিট ভিসা লাগবে। একটু তাড়াতাড়ি ভিসা পাওয়ার জন্যে রংপুর থেকে ঢাকা গিয়ে যমুনা ফিউচার পার্কে ভিসার দরকারি কাগজপত্র জমা দিলাম। যমুনা ফিউচার পার্কের ইন্ডিয়ান ভিসা অফিস নতুন ও বিশাল কলেবরে। সেখানে ট্রানজিট ভিসার জন্যে আলাদা বুথ। একেবারে তরুণ মতো ভিসা অফিসার আমার কাগজপত্র দেখে বললেন:
- স্যার, রংপুর ছেড়ে ঢাকা ভিসা করতে এসেছেন কেন? ওখানেই তো হতো। আমি বললাম,
- রংপুর থেকে রাজশাহীতে পাঠায় ভিসার অনুমোদনের জন্য, সেটা অনেক সময় সাপেক্ষ। যাতে তাড়াতাড়ি ভিসা হয়, এজন্যে ঢাকায় এসেছি।
উনি আর কোন কথা না বলে পাসপোর্ট সহ কাগজপত্র জমা রেখে দিলেন এবং জমা নেওয়ার টোকেন দিলেন। বাইরে এসে টোকেন ভালো করে লক্ষ্য করে দেখি, আমরা ডিসেম্বরের ১৮ তারিখ যাত্রার ডেট উল্লেখ করেছিলাম আর পাসপোর্ট ডেলিভারির ডেট দিয়েছে ১৭ ডিসেম্বর, অবশ্য অনলাইনে ভিসা ট্র্যাকিংয়ের একটা নম্বর দিয়েছে, ভিসা হলে যেকোন জায়গায় বসে ট্র্যাক করে দেখতে পারবো। খানিকটা চিন্তা নিয়েই রংপুর ফিরে আসলাম।

বাসায় বাচ্চারা লাফাচ্ছে, আইরিন খুশিতে সারাদিন লাগেজ গুছাচ্ছে। ওখানে শীত কেমন থাকবে এটা নিয়ে আইরিনের মহা দুঃশ্চিন্তা, বাচ্চাদের ঠাণ্ডা লাগবে কি-না! আবার শীতের কাপড় বেশি নিয়ে লাগেজ ভারি হয়ে যায়- যা টানাটানি করতে কষ্ট হবে। আর আমি প্রতিদিন কয়েকবার অনলাইনে ভিসা ট্র্যাক করে দেখি ভিসা প্রসেসিং কতদূর। শুধু দেখায় ভিসা অনুমোদনের জন্যে হাইকমিশনারের কাছে পাঠানো হয়েছে। আঠারো তারিখেই আমরা যাত্রার তারিখ ঠিক করেছি, এগারো তারিখে ভিসার জন্যে কাগজ জমা দিয়ে প্রতিদিন অপেক্ষা করছি।
বুনন হওয়ার পর, যেকোন দূর ভ্রমণে যাতে ওর কোন খাবার কষ্ট না হয় সেজন্য আইরিন ছোট্ট একটা এক লিটারের রাইস কুকার কিনেছে। ট্রলিব্যাগের ভেতরে সেটা বহন করে। সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখা যেত, হোটেলে রূমের ভেতরই আইরিন সেটাতে খিচুড়ি রান্না করে বসে আছে। ওটা থাকলে, প্রায় সকালের নাস্তাটা রূমেই হয়ে যায়। সময় ও অর্থ দুটোরই সাশ্রয়। এবার কাপড়চোপড় বেশি হওয়াতে আইরিন বারেবারে আমার কাছে এসে জিজ্ঞাসা করছে- রাইস কুকারটা নেবে কি না? আমি বললাম:
- বেশি বোঝা হলে বাদ দাও, সকালে বাইরে নাস্তা করে নেব।
- শুনেছি ভুটানিরা সকাল এগারটার আগে কিছু খোলে না, স্বননের তো ঘুম থেকে উঠেই ক্ষিধে পায়, তাইলে কি করবো?
- তাইলে কষ্ট করে নেও, স্বননের ক্ষিধা বলে কথা?
- তুমি আসলে বুঝতে চাও না, খালি মজা করো। কি করবো বলো না?
আইরিন প্রায়ই ছোটখাট বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে আমার সাহায্য চায়, আর আমি মন বুঝে ওর মতো করে কথা বলি। আমি বুঝতে পারছি আইরিন রাইসকুকারটা নিতে চাচ্ছে কিন্তু ব্যাগ টানতে আমার কষ্ট হবে চিন্তা করে বোঝা বাড়াতে চাচ্ছে না। আমি বললাম,
- যা আছে কপালে নেও রাইসকুকারটা, প্রয়োজনে কাপড় দুটো কম নেও। ও খুশি হয়ে পুরো উদ্যোমে ব্যাগ গুছাতে লেগে গেল। আর আমি প্রতিদিন টেনশন নিয়ে ভিসা ট্র্যাক করেই যাচ্ছি। শুনেছি ঢাকাতে তিন দিনে ভিসা দেয় কিন্তু পাঁচদিন হয়ে গেল ভিসার কোন খবর নেই! এদিকে বাচ্চাদের উৎসাহ, আইরিনের টুকটাক গোছগাছ চলছেই। আর আমি ল্যাপটপের স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে দেখি, অনুমোদনের জন্যে হাইকমিশন অফিস পর্যন্ত এসে থেমে আছে আমাদের ভিসা প্রসেসিং! আমার মনে হলো, ওরা বোধহয় ট্র্যানজিট ভিসা দেবে না। আমি আইরিন ও বাচ্চাদের একথা বলার সাহস পাচ্ছি না। ১৬ তারিখে অতিউৎসাহ দেখিয়ে আইরিনকে ডেকে বললাম:
- ভুটান না যেতে পারলে আমরা সমুদ্র দর্শনে যাবো। কক্সবাজার সেন্টমার্টিন ভ্রমণ হবে। শুনে আইরিনের মুখটা কালো হয়ে গেল। ভীষণ মন খারাপ করে জিজ্ঞাসা করলো:
- ক্যান, কি হইছে! ভিসা দেয় নাই? আমি ওকে খুশি করার জন্যে বললাম,
- না সেটা না, এখনো সময় শেষ হয়নি, তবে যদি ওরা ভিসা না দেয় তাহলে তো বিকল্প ব্যবস্থা রাখতে হবে। কোথাও না গেলে বাচ্চারা খুব কষ্ট পাবে, তাই বলছি আর কি। আমার টেনশন আইরিনকে সংক্রমিত করলো। ১৭ তারিখ ভিসা ডেলিভারির ডেট। দুপুর পর্যন্ত ভিসা ট্র্যাক করে দেখি কোন খবর নাই। আইরিনকে ডেকে বললাম:
- চলো কক্সবাজারের  বাসের টিকেট কেটে আনি। তোমার তো গুছগাছ সব কমপ্লিট এখন শুধু রওনা দেওয়া। বাচ্চাদের বললাম, ভুটান না, আমরা অনেকবার পাহাড় দেখেছি! দার্জিলিং, মানালি, শিমলার বড় বড় পাহাড় দেখা আমাদের শেষ, এবার সমুদ্র দর্শন হবে। কক্সবাজার, সেন্টমার্টিন যাবো। বুননের খানিকটা মন খারাপ হলো। আর আমার উৎসাহিত কণ্ঠে কথা শুনে স্বনন লাফচ্ছে আর বলছে:
- হ হ সমুদ্র যাবো। স্বননের স্বভাব হলো বুনন যা চাইবে সেটার উল্টো তাকে করতে হবে। যেহেতু ভুটানের ব্যাপারে বুননের মন খারাপ হয়েছে, তাই সে সমুদ্রে যাবে।
বিকেলের মধ্যে আইরিনকে নিয়ে শ্যামলি বাসের কক্সবাজারের ১৯ তারিখের টিকেট কেটে ফেললাম। সন্ধ্যায় হঠাৎই আমার মনে হলো, ব্যাটারা ভিসার তো কনফার্মেশন দেয় নাই, তবু ঢাকা যাই, পাসপোর্টগুলো নিয়ে আসি। আইরিনকে বললাম:
- আমার ব্যাগপ্যাকটা গুছাও, রংপুর এক্সপ্রেস ধরে ঢাকা যাবো।
- এখন ঢাকা যাবা আবার ফিরে এসে কক্সবাজার যাবা! তোমার তো অনেক কষ্ট হবে। তারচেয়ে ঢাকা নেমে একদিন থেকে পাসপোর্ট সংগ্রহ করে নিও।
- কোন কষ্ট হবে না, ব্যাগ গুছিয়ে দাও। আমার অচেতনে তখনো একটু একটু আশা হয়তো জ্বলজ্বল করছিল।
ভুটান না যেতে পারায় আইরিনেরও মন খারাপ কাটেনি। সে নিঃশব্দে আমার ব্যাগপ্যাকটা গুছিয়ে দিলো। আমার পরিচিত একজন বিহারি দালালকে ফোন করে ট্রেনের টিকেট কেটে ফেললাম। ট্রেন দু’ ঘণ্টা লেট। অর্থাৎ রাত আটটার ট্রেন দশটায় যাবে। আমার জন্যে ভালই হলো। রাতের খাবার খেয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। পাসপোর্ট নিয়ে কালকে ফিরে আসবো, পরশু কক্সবাজার।
সকাল সাড়ে আটটায় কমলাপুর রেলস্টেশনে নামলাম। একটা সিএনজি নিয়ে সরাসরি যমুনা ফিউচার পার্ক ইন্ডিয়ার ভিসা সেন্টারে চলে গেলাম। সকাল দশটার মধ্যে সেখানে পৌঁছে দেখি ভিসা জমা দেওয়ার লোকজনের ভীড়। জানতে পারলাম, পাসপোর্ট ফেরৎ দেয় বিকেল তিনটা থেকে। আমি কিছুটা অস্থির হয়ে পড়লাম। পরদিন রাতে কক্সবাজারের বাসের টিকেট। আজ রাতে ঢাকা থেকে রওনা দিলে ভোরে রংপুর পৌঁছাবো। রংপুরে সারাদিন রেস্ট নিয়ে রাতে কক্সবাজার, কষ্ট কম না! যমুনা ফিউচার পার্কের আশপাশে ঘোরাফেরা করছি,  রেস্টুরেন্টে গিয়ে নাস্তা করলাম, মার্কেটে দোকানে দোকানে  জিনিসপত্র দেখে বেড়াচ্ছি কিন্তু সময় যেন কাটতেই চাচ্ছে না। আইরিনকে ফোন দিলাম কয়েকবার, বাচ্চাদের খোঁজ নিলাম। স্বনন সমুদ্রে যাওয়ার খুশিতে বাসার একটা সিরামিকের মগ ভেঙে ফেলেছে সে খবর পেলাম। এক পর্যায়ে হাঁটতে হাঁটতে গোটা বসুন্ধরা এলাকা ঘুরে আসলাম। আবাসিক এলাকার ভেতর কোথাও কোথাও ছোট্ট চা সিগারেটের দোকান। তার একটাতে বসে কয়েক কাপ চা খেলাম। সহজ ডট কম থেকে অনলাইনে নাবিল স্ক্যানিয়া বাসের ফেরার রাত সাড়ে দশটার টিকেট কাটলাম। অনেক অপেক্ষার পর অবশেষে দুপুর আসলো। মেইন রোডের গলির ভেতর একটা ছোট রেস্টুরেন্টে ছোটমাছ, শাক, বিভিন্ন ভর্তা দেখে সেখান থেকে লাঞ্চটা সেরে নিলাম। দুপুরের খাবার সেরে ফিউচার পার্কে ফিরে দেখি পাসপোর্ট ফেরৎ নেওয়ার বিশাল লাইন দাঁড়িয়ে গেছে। আমি হাঁটতে হাঁটতে লাইনের মানুষ দেখতে দেখতে সামনে চলে আসলাম। কয়েকজনকে দেখে মনে হলো উত্তরাঞ্চলের শ্রমিক শ্রেণির মানুষ। আমি তাদের কাছে গিয়ে আস্তে আস্তে জিজ্ঞাসা করলাম:
-     আপনারা তো গাইবান্ধা, রংপুর থেকে আসছেন তাই না? তারা আমার দিকে তাকিয়ে আমার উদ্দেশ্য বুঝতে না পেরে অস্বস্তি নিয়ে হ্যাঁ সূচক মাথা নাড়লো। আমি কণ্ঠ নামিয়ে বললাম, আমি রংপুর থেকে রাতে এসে সকাল আটটা থেকে দাঁড়িয়ে আছি, এখন খেয়ে এসে দেখি এত বড় লাইন! পেছনে গেলে তো সারাদিন লাগবে! ওরা আমার কথা বুঝতে পেরে দুজনের মাঝে জায়গা ফাঁক করে দাঁড়ালো, আর আমি টুক করে তাদের মাঝে দাঁড়িয়ে গেলাম। অনৈতিকভাবে লাইনের সামনে দাঁড়িয়ে আমার খানিকটা অস্বস্তি লাগছিল। কিন্তু রংপুর ফিরে গিয়ে কক্সবাজার রওনা দিতে হবে। এখান থেকে তাড়াতাড়ি বেরোতে না পারলে রংপুরের বাসের নাগাল পাবো না।
বিকেল তিনটার মধ্যে ভিসা সেন্টারের ভেতর ঢুকে পড়লাম। চারটা পাসপোর্ট হাতে পেয়ে অবাক হয়ে গেলাম। আমাদের চারজনকেই ট্র্যানজিট ভিসা দিয়ে দিয়েছে। আমি খুশিতে বাকবাকুম। বাইরে এসে আইরিনকে ফোন করে বললাম:
- ভিসা পেয়েছি, তুমি রেডি থাকো, সকালে ফিরে এসেই রওনা দেবো। শুনে আইরিন মাঝারি সাইজের একটা চিৎকার দিয়ে উঠলো। ওর খুশিটা মোবাইল ফোনের এপাড়ে বসে টের পেলাম।
ফোনে ফোনেই বুড়িমারি যাওয়ার পরিচিত একটা প্রাইভেটকার ভাড়া করে ফেললাম।

[চলবে..]


সংক্ষিপ্ত লেখক পরিচিতি:
শফিক আশরাফ (জন্ম: ৬ আগষ্ট ১৯৭১)
শফিক আশরাফ গল্পকার, প্রাবন্ধিক ও কলামিস্ট। জন্মস্থান টাঙ্গাইলের কালিহাতী থানার অন্তর্ভুক্ত সিঙ্গাইর গ্রামে। বর্তমানে রংপুরে বসবাস করেন। বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে বিভিন্ন লিটলম্যাগে লেখালেখির শুরু। ২০০০ সালে তিনি ও বন্ধু কবি শামীম নওরোজ এবং ফারুক আকন্দ মিলে অন্যতম ছোটকাগজ ‘চিহ্ন’ প্রথম বের করেন। পরবর্তী সময়ে ‘চিহ্ন’ সম্পাদক এবং আরো পরে প্রখ্যাত সাহিত্যিক শিমুল মাহমুদ সম্পাদিত ছোটকাগজ ‘কারুজ’ এর সহযোগী সম্পাদক ছিলেন। ছোটকাগজ অন্বীক্ষা, লোকপত্র, মাটি, প্রকৃতি -তে তিনি নিয়মিত লিখেছেন।
তাঁর প্রথম প্রকাশিত গল্প ‘নহর আলীর মা’ (১৯৯৯)। দীর্ঘ সময়ে তিনি বেশকিছু গল্প লিখেছেন।চন্দন আনোয়ার সম্পাদিত গল্প পঞ্চাশৎ, রাশেদ রহমান সম্পাদিত এই সময়ের নির্বাচিত ছোটগল্প প্রভৃতি সংকলনে তাঁর গল্প প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়া তাঁতি সম্প্রদায়কে নিয়ে তাঁর প্রথম উপন্যাস ‘পাউঠি’র খসড়া সম্প্রতি শেষ হয়েছে। প্রকাশিতব্য গল্পগ্রন্থ ‘পাগল অথবা প্রত্যাশিত মৃত্যু’।   
প্রকাশিত গবেষণাগ্রন্থ: বাংলাদেশের গ্রাম ভিত্তিক ছোটগল্পে জীবন, সমাজ ও সংস্কৃতি ১৯৪৭-২০০০ (প্রকাশকাল ২০১৩); প্রবন্ধ-গ্রন্থ: সিনেমা ও সাহিত্য প্রাসঙ্গিক পাঠ (২০২০)।


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

1 মন্তব্যসমূহ

  1. বেলাল আহমেদ- বাংলা বিভাগ, বেরোবি।১৭ মে, ২০২০ এ ৫:১২ PM

    অসাধারণ লেখনী স্যার। পরের পর্বের আশায় থাকলাম। আপনার সাথে যদি এবারের ভূটান ভ্রমণটা হয়ে যায়....

    উত্তরমুছুন